১৯৫০ সালে ভারতের ওড়িষার বারগড় জেলার এক হতদরিদ্র পরিবারে জন্ম হলধর নাগের। দারিদ্রতার রোষানলে পড়ে তৃতীয় শ্রেণির পর আর পড়ালেখা তার কপালে জোটেনি। কিন্তু এখন তাঁকে নিয়ে একের পর এক গবেষণা হয়ে চলেছে। সম্প্রতি তার জীবনী নিয়ে পাঁচজন শিক্ষাথী পিএইচডি ডিগ্রির জন্য গভেষণা করছেন।
বাবার মৃত্যুর কারণে চতুর্থ শ্রেণীতের আর উঠা হয়নি হলধর নাগের। তাই মাত্র ১০ বছর বয়সেই মাকে সাহায্য করতে স্থানীয় একটি মিষ্টির দোকানে কাজ নেন তিনি। বছর দুই পরে একটি হাইস্কুলে রান্নার কাজ দেন। এর পরে সেখানেই একটি স্টেশনারি ও খাবারের দোকান খোলেন।
তবে এটাই হলধর নাগের আসল পরিচয় নয়। হলধর প্রথম কবিতা লেখেন ১৯৯০ সালে। ‘ধব বরগাছ’ অর্থাৎ ‘বৃদ্ধ বট গাছ’ নামে কবিতাটি স্থানীয় একটি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এর পরে কবিতা লেখায় উৎসাহ বাড়তে থাকে। প্রশংসাও পেতে শুরু করেন। লিখেছেন অসংখ্য কবিতা। ওড়িশায় ক্রমশ তিনি সেলিব্রেটি হয়ে ওঠেন। এবার রাষ্ট্রপতির হাত থেকে পদ্মশ্রী পুরস্কার নেওয়ার পরে তো জাতীয় স্তরের সেলিব্রেটি।
৬৬ বছরের হলধর নাগ কবিতা লেখেন স্থানীয় কোসলি ভাষায়। তবে কবিতা লেখা ছাড়াও এক অসাধারণ গুন আছে তাঁর। আজ পর্যন্ত তিনি যা যা লিখেছেন, সবই তার মুখস্থ। কবিতার নাম বা বিষয় বলে দিলেই গড়গড় করে আবৃত্তি করতে পারেন।
খ্যাতি পেয়েছেন। সামদৃত হয়েছেন। কিন্তু এখনও হলধর নাগের পরনে খাটো সাদা ধুতি। না, জুতো পরেন না কবি হলধর। তথ্যসূত্র-এবেলা
বাবার মৃত্যুর কারণে চতুর্থ শ্রেণীতের আর উঠা হয়নি হলধর নাগের। তাই মাত্র ১০ বছর বয়সেই মাকে সাহায্য করতে স্থানীয় একটি মিষ্টির দোকানে কাজ নেন তিনি। বছর দুই পরে একটি হাইস্কুলে রান্নার কাজ দেন। এর পরে সেখানেই একটি স্টেশনারি ও খাবারের দোকান খোলেন।
তবে এটাই হলধর নাগের আসল পরিচয় নয়। হলধর প্রথম কবিতা লেখেন ১৯৯০ সালে। ‘ধব বরগাছ’ অর্থাৎ ‘বৃদ্ধ বট গাছ’ নামে কবিতাটি স্থানীয় একটি পত্রিকায় প্রকাশিত হয়। এর পরে কবিতা লেখায় উৎসাহ বাড়তে থাকে। প্রশংসাও পেতে শুরু করেন। লিখেছেন অসংখ্য কবিতা। ওড়িশায় ক্রমশ তিনি সেলিব্রেটি হয়ে ওঠেন। এবার রাষ্ট্রপতির হাত থেকে পদ্মশ্রী পুরস্কার নেওয়ার পরে তো জাতীয় স্তরের সেলিব্রেটি।
৬৬ বছরের হলধর নাগ কবিতা লেখেন স্থানীয় কোসলি ভাষায়। তবে কবিতা লেখা ছাড়াও এক অসাধারণ গুন আছে তাঁর। আজ পর্যন্ত তিনি যা যা লিখেছেন, সবই তার মুখস্থ। কবিতার নাম বা বিষয় বলে দিলেই গড়গড় করে আবৃত্তি করতে পারেন।
খ্যাতি পেয়েছেন। সামদৃত হয়েছেন। কিন্তু এখনও হলধর নাগের পরনে খাটো সাদা ধুতি। না, জুতো পরেন না কবি হলধর। তথ্যসূত্র-এবেলা
✪ ক্লাস থ্রি পাশ, অথচ তাঁকে নিয়েই পিএইচডি!! ✪
Reviewed by Admin
on
April 29, 2016
Rating: